✔ এই পদ্ধতিতে বাজার মূল্যের ৪০% কম খরচে সম্পূর্ণ নিষ্কন্টক জমিতে ফ্ল্যাট নির্মাণ করা যায় ।

 ✔ প্রকল্পের শুরুতেই ঝুকিমুক্ত বিনিয়োগে জমির মালিকানা রেজিষ্ট্রেশন করে বুঝে নিন ।

 ✔ ভবন নির্মাণের পরে বন্টননামা দলিল করা হবে।

 ✔ প্রাহকগন নিজে জমির মালিক হওয়ায় নির্মাণ কাজে পছন্দ মত মালামাল ব্যবহার ও তদারকি করতে পারবেন।

 ✔ অনেকে মিলে ফ্ল্যাট নির্মাণ করতে গিয়ে নিজেদের মধ্যে ভুল বুঝাবুঝি বা নানা রকম জটিলতা তৈরী হওয়ার যে আশংকা থাকে, কোম্পানী নিজেই ফ্ল্যাট নির্মাণ ও ফ্ল্যাট মালিকদের থেকে টাকা আদায় সহ সার্বিক দায়িত্ব নেয়ায় সেই ঝামেলাও এখানে হওয়ার সুযোগ নেই ।

 ✔ সর্বপরি এই পদ্ধতিই এখন সবচেয়ে নিরাপদ, ঝুঁকিমুক্ত ও লাভজনক বিনিয়োগ ।

✪ সামসুল হক খাঁন এবং রফিকুল ইসলাম স্কুল এন্ড কলেজ                        ✪ তামিরুল মিল্লাদ মাদরাসা                              ✪ মাতুয়াইল মা ও শিশু হাসপাতাল                                   ✪ সুপার শপ                              ✪ মসজিদ                            ✪ কমিউনিটি সেন্টার                    ✪ জিমনেসিয়াম                                    ✪ ছাদ বাগান

➤ জমির শেয়ার মূল্য ১৫, ১৬, ১৭ লক্ষ টাকা । (বুকিং মানি সহ যাহা ৩ কিস্তিতে পরিশোধ করার সুবিধা পাবেন)

➤ ফ্ল্যাট সাইজ ১১৫০, ১২২০, ১২৮০বর্গফুট।

➤ ফ্ল্যাট নির্মাণ খরচ যাহা বর্তমান বাজার মূল্যে ৩০-৩৩ লক্ষ টাকা কম বেশি হতে পারে যাহা চলমান বাজার মূল্য এর সাথে সমন্বয় করা হবে ।

➤ শেয়ার ও নির্মাণ ব্যয় সহ যাহা প্রতি বর্গফুটের মূল্য ৩৮৮৮ টাকা কম বেশি ৷

➤ নির্মাণ ব্যয় কাজ শুরু করার সময় থেকে সর্বোচ্চ (৬০ কিস্তি) ৫ বছরে পরিশোধ যোগ্য।

➤ নির্মাণ সময় সীমা ৫ বছর।

✔ কোম্পানীর নির্ধারিত ফর্মে আবেদন করতে হবে।

✔ ক্রেতাকে চুক্তিপত্র মোতাবেক পাওনা পরিশোধ করতে হবে ।

✔ পেমেন্ট বি.এস বিল্ডার্স কোম্পানীর পক্ষে ব্যাংক ড্রাফট, পে-অর্ডার, চেক এ প্রদান করতে হবে।

✔ যার বিপক্ষে ক্রেতাকে মানি রিসিট ইস্যু (সরবরাহ) করা হবে ।

✔  ডেভেলপার কোম্পানি এই অধিকার সংরক্ষণ করে যে, এ্যাপার্টমেন্ট এর জন্য নির্দিষ্ট ডিজাইন অথবা লে-আউট প্ল্যান এবং অন্যান্য সুবিধাদি অনিবার্য কারণবশতঃ অথবা ক্রেতাদের বৃহত্তর স্বার্থে পরিবর্তন করা যেতে পারে।

✔ প্রত্যেকটি এ্যাপার্টমেন্ট এর কাজ শেষ হওয়ার পর কিস্তির টাকা এবং অন্যান্য ব্যয় সম্পূর্ণরূপে পরিশোধ হওয়া সাপেক্ষে ক্রেতাকে হস্তান্তর করা হবে। সম্পূর্ণ টাকা পরিশোধ না হলে এ্যাপার্টমেন্ট হস্তান্তর করা হবে না ।

✔ রেজিস্ট্রেশন সংক্রান্ত সকল ব্যয় যেমন স্ট্যাম্প ডিউটি, রেজিস্ট্রেশন ফি, ট্যাক্স, ভ্যাট, লিগ্যাল এবং সরকারী খরচ এবং অন্যান্য বিবিধ ব্যয় ক্রেতাকে বহন করতে হবে।

✔  কোম্পানির নিয়ন্ত্রন বর্হিভুত কোন কারন যেমন, প্রাকৃতিক দুর্ঘটনা, রাজনৈতিক অস্থিরতা এবং সরকারী নিয়ম-নীতির পরিবর্তনের কারনে প্রকল্পের কাজ শেষ হওয়ার মেয়াদ অনিবার্য কারনবশতঃ প্রলম্বিত হতে পারে সেক্ষেত্রে ক্রেতা/ এলোটি কোন প্রকার ক্ষতি পূরণ দাবী করতে পারবে না ।